The real world is here... for the imagination go there Figments of Imagination

Monday, December 17, 2012

Catching cold - a different perspective

সর্দি একটা খুব বাজে জিনিস । মানুষের সর্দি হলে মানুষ কত কি না করে । ঘন ঘন রুমালে নাক ঝাড়ে । নাক বন্ধ হয়ে হাঁস ফাঁস করে । নাকি নাকি অদ্ভুদ ভাবে কথা বলে । তারপর অনেক অসুধ খায় । যদিও এক ডাক্তারকে বলতে শুনেছিলাম "অসুধ খেলে সর্দি ৭ দিনে সেরে যায়, না খেলে এই ১ সপ্তাহ লাগে ।" তবে যাই হোক সর্দি হলে মানুষ অন্তত আমাদের মত অসহায় হয়ে পড়ে না ।

ধর তোমার সর্দি হলো । তা তুমি তো ভাই তোমার শতকরা ৯০% তথ্য পাও চোখ দিয়ে দেখে । শুধু দু দিন গন্ধ পেলে না তাতে কি বা এমন এসে গেল । বরঞ্চ পঁচা ড্রেনের গন্ধ না পেয়ে বেঁচে গেলে । আর আমরা কুকুররা আমাদের বেশির ভাগ তথ্য পাই নাক দিয়ে শুঁকে । তোমরা তো জানোই আমাদের নাকের ক্ষমতার জোরে আমরা আজকাল পুলিশেও চাকরি করছি । ও বলতে ভুলে গেছি আমিও কিন্তু dog squad এর পুলিশ কুকুর । তো আমার মত কারো যদি সর্দি হয়, তাহলে ভাব তো কি বিপদ । একেবারে চোখ থাকিতেও অন্ধ দশা । তারপর আবার চাকরি নিয়ে টানাটানি । আমরা তো আবার তোমাদের মত ছুটির দরখাস্ত লিখতে পারি না ।

তাই সর্দি নিয়ে রোজকার মত আজও অফিস গেছি । গিয়ে দেখি একেবারে হুলুস্থুল কান্ড । কোথায় নাকি একটা বোমা আছে বলে জানা গেছে । কিন্তু বোমা আসলে কোথায় কেউ খুঁজে পাচ্ছে না । এবার আমাকে গিয়ে খুঁজে বার করতে হবে । এবার আমি কি করি ? সর্দি তে তো নাক বন্ধ । গন্ধ তেমন একটা পাচ্ছি না । বোমা খুঁজবো কি করে । নতুন জায়গা - গন্ধ না পেলে তো নিজেকেও খুঁজে পাব না ঠিকঠাক । কিছু একটা গোলমাল করে কেটে পড়ব কিনা ভাবছি তখন আমার হ্যান্ডলার (হ্যান্ডলার হলো একসঙ্গে আমাদের শিক্ষক, গাইড আর বন্ধু । ওরা আমাদের ভাষা মোটামুটি বুঝে ফেলে আর আমাদের সঙ্গে অন্য মানুষের দোভাষীর কাজটাও করে দেয় । আর আমার হ্যান্ডলার হলো রনি নামের দারুন একটি লোক) এসে পড়ল । এসে আমায় বোঝাতে লাগলো কি করে এক বাচ্চাদের স্কুলে এক সন্ত্রাসী একটি বোমা লুকিয়ে রেখেছে । বোমা খুঁজে বের করতে না পারলে তো সর্বনাশ ! এদিকে যে আমার আবার সর্দি । আর অন্য পুলিশ কুকুর যারা আমার বন্ধু তারাও আজ কোথায় একটা চলে গেছে । একেই বলে যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই সন্ধ্যা হয় ।

যাই হোক, "সর্দির পরওয়া করিনা । বাচ্চাদের জন্যে জীবন দিয়ে দেব ।" এসব ভেবে নিজেকে গরম করে নিলাম । তারপর আমার গুরুদেব সেই বিখ্যাত কুট্টুস (Snowy হলো ইংরেজি নাম) এর কথা ভাবতে ভাবতে এগিয়ে চললাম আমার রনির সাথে । 

স্কুলে পৌছে রনি আমায় ছেড়ে দিল বোমা খোঁজার জন্যে । আমি এগিয়ে তো গেলাম কিন্তু ভেবে পেলাম না বোমা খুঁজবো কি করে । আমি তো কোনো গন্ধই পাচ্ছি না । তবু এদিক ওদিক দুরে বেরিয়ে বোমাটা খোঁজার চেষ্টা করলাম । জানি কোনো লাভ নেই । অবশ্য একটা ভালো ব্যাপার হয়েছে এর মধ্যে । বাচ্চাদের সব স্কুল থেকে বের করে নিয়ে গেছে । তাই বোমা ফাটলে ওদের ভয় নেই । কিন্তু আমার কি হবে ? আর বাকি সব পুলিশের ? যদি বোমা খুঁজে না পাই ! আর কি বিতিকিচ্ছিরি ব্যাপার । বোমাটা যে কোথায় রেখেছে - কেউ কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছে না ।

তো আমি খুঁজেই চলেছি । এদিক যাই ওদিক যাই । গত স্কুল এক চক্কর ঘোরা হয়ে গেল । দূর ছাই, আমরা এখান থেকে পালিয়ে যাই না কেন । তারপর যত খুশি বোমা ফাটুক, আমি তো আর মরব না । আমার বড় দুঃখ হলো রনির কথা ভেবে । বেচারা আমার জন্যে শেষকালে প্রাণটা হারাবে । ভাবতে ভাবতে হঠাত দেখি আমার সামনে একটা বাচ্চাদের বইয়ের ব্যাগ । আর তার ভেতর থেকে টিক টিক আওয়াজ আসছে । আর যাবি কোথায় । সঙ্গে সঙ্গে চিত্কার শুরু করলাম । সবাই ছুটে এলো । ব্যাগটা খুলে ফেলল । তারপর আমাদের বোমা স্পেশালিস্ট চিত্কার করে উঠলো, "সবাই পালাও । আর মাত্র ১০ সেকেন্ড পরে বোমা ফাটবে ।" সবাই পরি মরি করে ছুট দেব এমন সময় বোমা ফেটে গেল । আর তার ভেতর থেকে গলগল করে গরম জল বেরিয়ে এসে আমায় ভিজিয়ে দিল ।

অমা দেখি আমার সর্দি হয়েছে বলে রনি আমায় হট ওয়াটার বাথ দিচ্ছে । বোমা টমা কোথায় কি ! সব কি তাহলে স্বপ্ন ?




Tuesday, November 6, 2012

Death comes slowly

সে আসে ধীরে । হুমায়ুন আহমেদ এর লেখা একটি উপন্যাসের নাম । কিন্তু যখনি আমি এই নামটা শুনি আমার মাথায় একটাই প্রশ্ন রিন্ রিন্ করে বাজতে থাকে  - "কে আসে ধীরে ?" আর তার সঙ্গে উত্তরটাও ভেসে আসে ফিস সিফ করে - "মৃত্যু"।

মৃত্যু কি শুধুই ধীরে আসে ? সে তো কখনো কখনো হঠাত এ পাশে এসে দাঁড়ায় । একটা হঠাত দুর্ঘটনা আর তারপর এই ইহলোক ছেড়ে অন্য কোনো খানে । কিন্তু আমার কেন যেন মনে হয় সে খুব ধীরে ধীরে আসে । এসে আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে মিষ্টি করে হাসে । তাই আমরা জানতেও পারিনা সে এসেছিল । তারপর হঠাত যখন চলে যেতে হয় তখন মনে হয়ে ওর তো এত তাড়াতাড়ি আসার কথা ছিল না । কেন এলে ? আর কটা দিন বাঁচবার সাধ যে আমাদের সবার । তাই আমরা গল্প বানাই । বেঁচে থাকার গল্প । মরে গিয়েও বেঁচে থাকার গল্প । পরপারের গল্প । স্বর্গ আর নরকের গল্প । মৃত মানুষের ছায়া হয়ে ঘুরে বেড়ানোর গল্প ।

তাই আমরা মরেও অমর হয়ে থাকতে চাই । এই মানুষই পারে মিশরের রুক্ষ প্রান্তরে পিরামিড তৈরী করতে । এই মানুষই পারে পাথর কেটে মন্দির বানাতে । দেশ ঘিরে প্রাচীর বানাতে । নিজেদের প্রতিকৃতি খোদাই করতে যা শত সহস্র বছর ধরে নষ্ট হবে না । মৃত্যুর পরেও অমর করে রাখার মত কীর্তি বানাতে মানুষই তো দেশ বিদেশে ছুটে বেড়ায় । কিন্তু তবুও কি সব শেষ হয়ে যায় না ? প্রকৃতি কি একদিন সব মুছে দেয় না ? সব কিছু এক প্রবল সাইক্লোনের আঘাতে ভেঙ্গে চুরমার করে প্রকৃতি একাই জেগে থাকে । প্রমান করে দেয় যে মানুষ কত তুচ্ছ । তবুও মানুষ বাঁচে । অমর হতে চায় । সত্যের সন্ধান করে । তাই ঈশ্বরের স্বর্গ হতে বিতারিত হয় এই মানুষ ।

মহাভারতে যুধিষ্টির আর যক্ষের একটা গল্প আছে । যেখানে যক্ষ যুধিষ্টির কে জিজ্ঞেস করে জীবনের সব থেকে বড় সত্যি কি ? উত্তর তা হলো মৃত্যু । মৃত্যু জীবনের সব চেয়ে বড় সত্যি কিন্তু মানুষ এই সত্যি অবিশ্বাস করতে চায় । ভুলে থাকতে চায় । এবং ভুলে থাকে । আর যারা এই চরম সত্যিকে মেনে নিয়ে জীবনের পথে এগিয়ে যায় তারাই মহাপুরুষ হয়ে আমাদের মাঝে অমর হয়ে থাকে । একটা অদ্ভূত বৈপরীত্ব । এটাই ইশ্বরের সব থেকে বড় মায়া । যে মৃত্যুকে গ্রহণ করবে সেই মৃত্যুকে পরাজিত করবে । যে পালাতে চাইবে মৃত্যু নিজে তাকে গ্রহণ করবে । হ্যারি পটার এর গল্পের সেই তিন জাদুকরের গল্পের মত । যারা মৃত্যুকে আড়াল করতে গিয়ে পেল তিনটি অসাধারণ জাদুর জিনিস । কিন্তু তবুও মৃত্যু তাদের খুঁজে পেল ঠিকই ।

তাই মৃত্যু আসুক । বীরের মত বরণ করব তাকে । এস বন্ধু এস ।

Sunday, September 30, 2012

Misir Ali

I know that almost all of my friends are completely unaware of this character. So I need to first introduce him. Misir Ali is a character of a series of novels written by the Late Bangaldeshi author Humayun Ahmed. He happen to be one of my favorite writers, so I just went about collecting his books and reading them.

Somehow this article or thought is not written for the people who might get the link directly, but for those fans of Misir Ali who will look for him in the internet. Wikipedia has a fine article about him, but somehow I found that little incomplete and wrong and decided write my own thoughts here.

Misir Ali as we know is a lecturer of abnormal psychology in Dhaka University and is very logical person with immense pride in his knowledge, though he is the one quietly accept the limitations of human knowledge and boundaries. As the series progresses we see him losing his job, his health getting from bad to worse, his memory failing him, he is getting more irritated by people around him and he is always thinking about imminent death, which is mostly symbolized by a Church bell ringing or train coming to pick you up.

Misir Ali heavily conflicts with the other major character of Humayun Ahmed - Himalaya aka Himu - a young man in yellow kurta without any pocket. They together define two completely polar opposites of human nature. Misir Ali shows the old age and failing health, while Himu is almost always young and healthy. One has very high logic while the other has a high ESP. Though they both help people with problems, but the method of solving varies drastically, with Misir Ali employing logic and deductive reasoning almost in the manner of any Sherlock Holmes style detective and Himu resting solely on chance events and his ESP and charm of character.

Misir Ali is actually a detective in most of his cases, that come to him by chance or by request from clientsl albeit the problems being of abnormal in nature which we would easily associate with supernatural. There is an exception in the case of "Misir Alir Amimangsito Rahasya (The Unsolved Mystery of Misir Ali)", where it is about a murder which was taken as a suicide with no paranormal events happening when Misir Ali starts his investigation. Although there is a heavy dependance of logic and psychology to explain the abnormal phenomena happening in each of the plots, but there are always some chance events, too, helping Misir Ali. And in many cases there is an open acceptance of different mental abilities like telepathy, telekinesis and mind reading capabilities of some particular persons. And almost nowhere the supernatural is completely frowned upon. Infact in Misir Ali's own words, there is super natural, and we don't know how to explain them. But one day for sure we will know how to explain them and they will not remain super natural any more. In his words, the nature doesn't like mysteries but works in a mysterious way, which is out of human comprehension. This is where I start liking the character.

Tuesday, September 4, 2012

Bahon bhede

বাহন ভেদে 

উত্তম বাবু (নাম তা Generic) বাস এ চেপে অফিসে যাচ্ছেন। ভালো আয় সত্তেও তিনি বাস এ চেপে অফিসে যাওয়া পছন্দ করেন । এর প্রথম কারণ হলো বহুদিনের অভ্যেস; আর দ্বিতীয় কারণ হলো বহু মানুষের সাথে মেলামেশার সুযোগ (! এটা তিনি তার সহকর্মীদের বলে থাকেন)। আজ সকাল থেকেই ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে । রাস্তায় তাই বলে যান বাহনের সংখ্যা কম নয় । তবুও কোনো এক অজ্ঞাত কারণে আজ বাস এ প্রচন্ড ভিড় ।বৃষ্টির জন্যে সব জানালাই বন্ধ । কে আর সাধ করে বৃষ্টির ছাঁটে ভিজতে চায় ! কিন্তু এতে বাস এর মধ্যে দাড়িয়ে থাকা পেসেন্জারের অবস্থা শোচনীয় । লোকে বৃষ্টিতে না ভিজে ঘামে ভিজছে । উত্তম বাবু এসব সময়ে একটু নেতৃত্ব দিতে পছন্দ করেন ।
"ও দাদা জানলা একটু খুলুন না ।"
"আরে বৃষ্টি আসছে তো !"
"ও আর বৃষ্টি ! ভেতরে তো আমরা সেদ্ধ হয়ে গেলুম । আমাদের কথাও একটু ভাবুন ।"
বাস এ সমর্থক এর অভাব হলো না । 
"আরে দাদা একটু না হয় ভিজলেন এই বৃষ্টি তে ।"
"বৃষ্টির দিনে শুকনো থাকলে মানায় না দাদা ।"
কথায় কাজ হলো একটি একটি করে প্রায় সব কটি জানলাই খুলে গেল ।

আজও বৃষ্টি পড়ছে । তবে আগের দিনের চেয়ে অনেক কম । কিন্তু বাস এর ভিড় যথারীতি । তবে আজ উত্তম বাবু জানলার ধরে সিট পেয়ে গেছেন । বসা মাত্রই তিনি ঝটপট জানলা বন্ধ করে দিলেন । কি দরকার বৃষ্টি তে ভেজার? সর্দি লেগে গেলে, ব্যাস হয়ে গেল । পাসে বসা ছেলেটি ঘেমে স্নান হয়ে যাচ্ছিল । ঘামছে প্রায় সবাই । ছেলেটি দুবার উত্তম বাবুর দিকে তাকালো । তারপর বলে উঠলো,
"কাকু, জানলা তো একটু খুলুন না । এমন কিছু বৃষ্টি তো পড়ছে না ।"
"হুঃ! বৃষ্টিতে ভিজে আমার সর্দি লাগলে কি তুমি ওষুধ কিনে দেবে হে ছোকরা ?"
"তাহলে আপনি এধারে এসে বসুন আমি জানলার ধরে বসে বৃষ্টিতে ভিজি ।"
বাস এ ছোট্ট  একটা হাসির কলরোল শোনা গেল ।
"আজ কাল কার ছেলে ছোকরারা বড় অসভ্য হয়ে গেছে । জানলার সিট কেউ ছাড়ে নাকি ! মামা বাড়ির আবদার !"
ছেলেটি অসভ্য হলেও হয়ত কলহপ্রিয় নয় । তাই ঘটনার এখানেই পরিসমাপ্তি হলো।

 ৩
 বৃষ্টি থেমেছে । উত্তম বাবু জানলা খুলেছেন । ছেলেটি বুক ভরে নিশ্বাস নিছে । কিন্তু সুখ যে বেশিক্ষণের নয় । গাড়ি সিগনাল এ দাঁড়িয়ে । এর ফাঁকে একটি মোটর সাইকেল বাস আর পাশে দাঁড়িয়ে থাকা টাটা সুমোর মাঝে এসে দাঁড়ালো । সিগনাল খোলার সঙ্গে সঙ্গে বাস আর এগুতে পারল না । মোটর সাইকেল আরোহী কে জায়গা দিতে হলো । নয়তো বেচারা চাপা পরে যেত । বাস এর ড্রাইভার একটা অশ্র্যব্য গালাগাল দিয়ে আবার বাস চালাতে শুরু করলো । উত্তম বাবু থাকতে পারলেন না ।
"এদের কি কোনো কান্ডজ্ঞান নেই । বাপের পয়সায় একটা বাইক কিনেছে । এবার গাড়ির মাঝখানে ঢুকিয়ে দে । এত তাড়া কিসের বাপু? এক্সিডেন্ট হলে তো বাস ড্রাইভার এর দোষ!"

আজ উত্তম বাবুর একটু তাড়া আছে । ছেলের বাইকের পিছনে চেপে যাচ্ছেন । যথারীতি ট্রাফিক জ্যাম । ছেলে বাইকের উপকারিতা বোঝানোর জন্যে বাস ট্রাক এর ফাঁক দিয়ে মটর সাইকেলটা একদম সামনে নিয়ে এলো। দাঁড়ালো একটা বাস আর একটা সুমোর মাঝখানে । সিগনাল হওয়ার পর হুশ করে সামনে এগিয়ে গেল । বাসটা এগোতে গিয়ে প্রচন্ড জোরে ব্রেক করে এক্সিডেন্ট হওয়াটা আটকালো । মুখে ছুটে এলো গালির তোড় । উত্তম বাবু ও ছাড়লেন না ।
"এই ভদ্র ভাষায় কথা বল । ঠিকঠাক দেখে বাস চালাতে পারো না । যত্ত সব মাতাল !"

Monday, September 3, 2012

Footbal or and Cricket

I'm writing after a long time. And this time in anguish.

Well, there are too many articles on the net written by Sachin fans in anguish of his recent drop in form. All the newspapers are publishing long and short stories about India's recent test series win, whether Dhoni is doing good captaincy, Kohli is a star, Raina should stay or leave, Rohit Sharma is a star who somehow doesn't shine, what Sachin is thinking or what the selectors are thinking...

Too many articles flooded the news, the blogs, but I didn't see a single article on India's Nehru Cup win on the same time frame. A hat-trick! India did it big time by holding up a once fearsome footballing nation with players of twice the size than ours! A team ranked about a 100 ranks higher than India!

But what did ours footballers get from the win? Did the country celebrate? I saw only a few post in FB of India's victory in football compared to a sea of comments by so called Cricket Specialist on the test series. That's really sad. It hurts more because I've a love for the wild game, played by men. Indeed it hurts more when you see India's loss in cricket or even a small cricket matches by school kids are highlighted in the first pages of the newspaper while the other sports get only a side column in the inside pages even if they emerge World Champions!

Hope this cricket crazy nation someday pay due respect to other games, too.

Saturday, July 14, 2012

Death of Civilization

I don't know any more what is right, or what is wrong. I don't know if the society and its so called rules are right. I don't know what culture means, any more. I'm shocked.

A few days back, an incident happened in Assam. A case of public molestation of a minor girl. The rows over it only creates a question, who is to blame?

My questions are here:
1. Where were the police when this incident continued for half an hour? Why didn't they act as soon as they could?

2. What were the media thinking? Is it so good and graceful to record a molestation or murder instead of trying to act out? One brave man can easily take on a hundred. It shows the morality of the Indian media at large. In regard to this I remember a photograph by Kevin Carter, of a dying child in Sudan, which own a Pulitzer. I thought Kevin should have been ashamed of what he did. And yes, ashamed he was! He committed suicide for what he did!

3. What was that girl thinking? What her parents and teacher were teaching her? Is this what we are so proud of? An utterly demoralized culture?

4. Finally what were those men thinking? I don't want to call them men at all, but rather Hijras. But what blame can I put on such cowardly beasts? They know that it's okay to molest a girl in open street and there is no law in India. The Legislation has become a joke now. So is the executive system. Why wouldn't people commit crime, when the society applauds it?

And talking about my last sentence "society applauds crime", some people might come to argue. But look hither and thither and tell me when a man cheats, frauds or indulges in corruption for financial gain to support or provide luxury for his family, it is not taken as a crime in India. This is what should be changed in the first place, the mental set up of Indians. Then we would progress into a better society. The media will not rush to just watch and record crimes for financial gains, but go and try their best to prevent crime.

I'm eagerly waiting for such a day when the youth will rise like tigers.

Sunday, June 3, 2012

Local bus cummuter

সকালে কোনরকমে নাকেমুখে কিছু গুজে দিয়েই বেরিয়ে পড়া রোজকার রোজগারের অভিযানে । গ্রীষ্মের দারুন রোদ্দুরে ছারখার হয়ে যাওয়া জীবনে বাস স্ট্যান্ডএ একটু ছোট  শেড । You know it feels like heaven। চারপাশে চাপা টেনসন ।বাস এলেই হালকা গুতোগুতি করে চটুল পায়ে বাস এর দরজার সামনে এসে দাড়ানো । তারপর নামতে থাকা যাত্রীদের উপেক্ষা করে উঠে যাওয়া বাসএ । এক ঝলকে মেপে নেওয়া সব যাত্রীদের । কে নামতে পারে আগে ? ছোট্ট হিসাব কষা মনে মনে । তারপর কোনো এক সিট এর সামনে দাড়িয়ে পরা ।
"দাদা, কোথায় যাবেন ?"
"ব্যাগ তা একটু ধরুন না । ধন্যবাদ ।"
অবশ্য সবাই আজকাল thanks বলে । ইংরেজি বলাটাই এখনকার দস্তুর । বাঙালি ধীরে ধীরে বাংলা ভুলছে । অর্ধেক হয়ে গেছে হিন্দী আর অর্ধেক ইংরেজি । ভাবতে খুব অবাক লাগে একসময় এই জাতিটাই নিজের ভাষার জন্যে লড়াই করেছিল ! 

গরমটাও পড়েছে বেশ এবার । পাশের লোকের ঘামের সঙ্গে নিজের ঘাম মাখামাখি হয়ে একাকার । কারো আবার একটু বেশি ঘাম । টপ টপ করে জলের ফোটার মত পড়ছে বসে থাকা লোকেদের উপরে । যারা জানালার ধরে তারা সবার হিংসের বস্তু । বেশ ফুরফুরে হাওয়া, বুকটা জুড়িয়ে দেয় । কন্ডাক্টর এর ক্রমাগত "পিছনে যান " উপেক্ষা করে দাড়িয়ে থাকি ঠায় । হাত দুটো জাম করে দিই হ্যান্ডেলে । কাধ দুটো রেগুলার ধাক্কার চোটে শক্ত হয় । পা দুটো থামের মত গেঁথে যায় বাসের ফ্লোরে । জানলার হাওয়ার একটা ছোট অংশ পাই আমিও । পিঠটা যদিও ঘেমে ভিজে যায় । 


এবার শুধু অপেক্ষার পালা । কখন সামনের বসে থাকা লোকগুলো উঠবে আর তুমি ন্যাচারাল প্রগ্রেসনে গিয়ে বসবে জানলার ধারে । আমার মত দূরের যাত্রীদের এই ন্যাচারাল প্রগ্রেসনের প্রচুর সুযোগ থাকে । আবার কখনো ভুল সিটের সামনে দাড়িয়ে পরে কেলেঙ্কারী । আসে পাসে সব সিট খালি হয়ে যায় । আমার সামনে দুটি লোক স্থানুর মত বসে আছে । এদের ও গন্তব্য আমার মত দুরে । বিরক্তিকর ।


রুমাল দিয়ে ঘাম মুছি আর রোজকার এই একঘেয়ে স্ট্রাগল এ সামিল হয়ে যাই । জানলার বাইরে খোলা হাওয়া, বিস্তীর্ণ আকাশ, মুক্ত জীবন । জানলার ভিতরে ইঁদুর দৌড় । মনে মনে হাসি । কোন পাগলে ভেবেছিল যে সব মানুষ একদিন ইঁদুর হয়ে যাবে ! মাথার ভিতর একের পর এক গভীর চিন্তা জাগে । নিজেকে হঠাত বিশাল দার্শনিক মনে হয় । মনে হয় চাকরি ছেড়ে দিয়ে চলে যাই বহুদূরে । মুক্ত জীবনের খোঁজে । পকেটের কাছে হাতের খোঁচা লাগে । মুহুর্তে সজাগ হয়ে যায় সব কত ইন্দ্রিয় ।
এই লাইন এ পকেটমারের অভাব নেই । পকেটে মোবাইল ফোন, মানিব্যাগ । সাবধান । তারপর দেখি আমারি মত নিরীহ, গোবেচারা আর এক ইঁদুর । মুচকি হেসে আবার চিন্তা চালু হয়ে যায় দার্শনিকের ।


সামনের সিট খালি হয় । ন্যাচারাল প্রগ্রেসনে আমি চলে যাই কাঙ্খিত জানলার ধারে । মুহুর্তে সংসার সুখের হয়ে যায় । অফিস মনে হয় ভালই তো । বাড়ি ফিরে কি করব সন্ধ্যা তা তার ফিরিস্তি দিই মনে মনে । জানলার বাইরে মুক্ত জীবনের খুব কাছে আমি তখন । তাই ভিতরের টানটাও প্রবলতর । ভিতরের টানে হারিয়ে যাই আমি । জানলার বাইরে তখন নীল আকাশ, প্রচন্ড রোদ্দুর । জানলার বাইরে তখন তারুণ্য আর মুক্ত জীবন । আমার চোখ তখনও জানলার বাইরে ।কিন্তু এখন তো আমি ইঁদুর  দৌড়ে জয়ী ।

Monday, April 16, 2012

Please don't lough !!!

All the Bengali around the world knows a peculiar animal (or being) called "Ramgarurer Chhana", literally translated as, kids of Ramgarur. Well now don't ask me who or what is this Ramgarur. Just remember not to lough when you see one. Because they are not gonna be really pleased to see your may be white teeth.

The poem by Sukumar Ray went somewhat like this -

রামগরুরের ছানা
হাসতে তাদের মানা |
হাসির কথা শুনলে বলে
হাসব না না না না |

(Ramgarur's kids
Are not allowed to lough
Crack a joke at them
No, still they wont lough)

Well Mr. Ray certainly described the nature of some complex people in a rather simple manner and excelled in it. Also I think the society by and large, allowed for humour for the sake of humour, at that time. That was a great thing even in the middle of so much socioeconomic troubles prevailing during his time. 

Since quite some time, the society is loosing its sense of wit and humour, may be due to the busy, fast paced living style. Or may be because they read less and watch more, killing their imaginations. Whatever be the cause the loss of humour of the society has come to the forefront in the recent cartoon rows in India, particularly West Bengal.

Although many will say that it is a select few who doesn't have it, but I believe that the select few reflects the society at large, since they were selected by the society to represent them. Otherwise I'll have to say that we have a major problem with our democracy. 

Wednesday, March 14, 2012

A rail budget and the face of politics in India - 2012

Dinesh Trivedi went ahead with a fearless move and presented a rail budget, that would create sustenance for the railways from within. But he had to bow down to the populist and unreasonable politicians of India and is probably moving out of the cabinet. What does this mean?

I don't want to analyze whether Congress is losing face or breaking alliance with Trinamool Congress. I don't want to shout here on how TMC may or may not get divided or the influence of Mamata Bannerjee over the UPA. Nor if BJP has anything to gain from the current situations. All I care about is where we are headed politically?

India has always been a country of populist leaders, who make great "Andolons" and dreamy promises to people to gather vote. The government's policies are mostly framed keeping in mind of the vote banks. Instead of doing any actual development work which would create a better political, social and economical stability and sustain development from within, the leaders are mostly going for superficial development works that yield benefits for 2-5 years, i.e. until the next election. And the irony is that people do elect such leaders and think the short term gains to be good to them.The resulting economic or social scenario drives them mad. But going forward they once again elect another superficial government.

I really don't blame the people very much. They don't have much option. Since the independence of our country the people of Indian subcontinent are living in a much the same story be it India, Pakistan or Bangladesh (in fact in those countries the situation is worse).

In India another burning factor is our politics is vastly regional at times. And the the central has to be strong enough to withstand regional pressures. The betterment of a nation as whole cannot be revoked by the demand of a populist regional leader. Once the weak central government is standing in shame for the chaos that is created. So shall we take it for granted that any leader who thinks long term development and not just votes is going to be cut short in a similar fashion? You cannot really blame the smaller politicians now, as this incident will be serving as a burning example for them for a few years now; urging them to stop thinking good of India.

There is another thing that I wonder often. Why some guy who can shout well at the podium and give some flattering statement are qualified to make laws for the country and run its government? Instead isn't it right that a well qualified person with deep knowledge in the subject be allowed as the minister for the concerned ministry? And some really wise people (wise people mostly shout the least) allowed to form the legislature? Is Democracy really serving its purpose? Or the definition of leadership needs to be changed?

Monday, March 5, 2012

Bound by money

About a year back I wrote about library.nu. A great repository of knowledge for those who seek it. It didn't ask for money but for more knowledge in return. In spite of all the obstacles that this commercial world might pose the library grew and helped millions of people across the world.

It has been shut down a few weeks ago. The publishers didn't like losing money and of-course the businessmen around the business of knowledge. So, now we know that knowledge is bound by money. So are many other things. In fact the whole world is bound by money. Even the great people (???) of this era are bound by money. It's money that we seek. It's money that we worship. It's money that we die for.

Where is true love? Where is true patriotism? Where is true wisdom? Where is true art?

It's so rare to find thee in this troubled times.The world will not end in 2012, but money will win over humanity. And another great civilization will fall. The so feared age of machines is not so far now. Since it's only the feeling that kept man apart from the animated for all these years. Every civilization saw her end just at the pinnacle of her advancement. Look at the wondrous architecture of the past. The mighty pyramids, the great walls, the magnificent castles, the powerful forts -  All fading away in time, and only the mortal man stands and sings the glory of immortal humanity to start a new world.

Sunday, February 12, 2012

News in Facebook

A lot of us, say in fact all of us are member of face-book now a days. It's almost an addiction for some people. Even I do pip at my notification bar and wall at least once in a day. And every time you log in to facebook, you will find a hoard of postings waiting for your view, comment, like or share. And almost 50% of them are news of some kind with a picture attached. And out of all these news only around 10-20% are nearer the truth. Half of them are completely made up, others are distorted and/or exaggerated information.

Inspite of  this, they spread like fire. Most of us just hit the share button without even verifying them once. And even if someone verifies and adds a comment, the comment is lost and the message forwarded unhindered.

Now there is something very deep to ponder over. With almost all news, and media being bought by politicians and capitalists, we are hard pressed to find real news with complete truth and no lies in them. And for this in recent times we are very much depending on social media. (Specially the people who spend half their day infront of their system). The biggest thing about social media is it is not bought by someone. It is you who is the reporter and most of the time common people speak the truth. Or at least by judging a few tens of post you can make out what is the truth and what is distorted/exaggerated with little bit or  common sense. May be that's why the government is trying to filter social media.

But what if the people start spreading rumors and distorted news like wild fire? The result is devastating. In most cases it drives people nuts with confusing information. And people start to lose faith in this powerful media. It is damn good for the politicians and capitalists, but really bad for public.

Tuesday, January 24, 2012

Democracy in India

Is India a democratic country? This question runs through my mind more often now a days. Specially when I'm watching news, or reading a newspaper. Most of the time the news reflect the darkness of the age that we are living in. Although I consider myself a very lucky guy with a window to escape in the other world! (yeah, it's the Internet). Then I feel afraid if some day some one comes and blocks all my access to the window or sensors it with a limited and distorted view of the world.

The present decisions that are being taken by the various governments to filter or block knowledge and thus create a multitude of idiots, whom they can rule easier. Yes,  they are afraid of people who have knowledge, wisdom or intelligence. Because then they may not fool you and rule you. Then Independence is just a term in the dictionary. And the Republic Day that we celebrate tomorrow will no more be a republic day but a farce that the idiots will enjoy.

The preamble of our constitution that gives us the rights of -

JUSTICE, social, economic and political;
LIBERTY of thought, expression, belief, faith and worship;
EQUALITY of status and of opportunity;
and to promote among them all
FRATERNITY assuring the dignity of the individual and the unity and integrity of the Nation;

have been and is being dishonored by the ruling party, so often that it feels like there is no government that we elect to enact the constitution of India. But it feels like a war zone, and lust for throne that has driven the Kings and lords of the past into vicious battles. The election is no more but a battle for the throne to rule the strongest nation of the world, who have been shackled and raped so many times over that she almost lost her hope to freedom.

No, all is not lost. Her children do wake up now and often, throwing the new toy or chocolate that the ruling party gives away to distract them from the present situation. But then with each rise, the child is killed instantly. Ages have past and her children are now stronger and wiser. Let not any Party rule us or deprive us from our long lost freedom. Let us bring back the glory of the past.

Let this Republic Day of 26th November, 2012 see a new dawn and a bloody red sun, if needed.

Tuesday, January 10, 2012

On winter rains

For us who are not accustomed to the wet winters it can be very annoying when it rains for days in winters. For us winters are supposed to be dry, windy and cold. Also foggy in the morning and evening and sunny in the day. But never an overcast sky for days and drizzling rain or heavy showers. Though sometime we learn to accept it, but for a continuous of 5 days is really hard to absorb.

It's been so hard to absorb for me that I've gone half mad already. I am out of focus. I can't concentrate. I can't remember. At times I think of Kalidas and his Meghdutam, but then remember it is a not so cold, moist winter and back out. Then I think of winter as it comes in Bengal with all festivities and food, but the mood is spoiled by the rains. Oh what am I to do? Lament like a weeping philosopher, snugging under my warm blanket and cursing the weather and Gods?

On second thoughts, no I'm not. I'm going to pack my bags and go to office. Spend my day without looking out the window (btw, where I sit now, there is no window by a mile ), instead staring at my Thinkpad.
Oh! What a life!

It's better to go to China then. Isn't it?